আলো ( Light ) || Class-8 || ষোড়শ অধ্যায় || SCERT || NCERT

আলো  ( Light )
ষোড়শ অধ্যায : অষ্টম শ্রেণি
1) আলোর প্রতিফলন ( Reflection of light) কাকে বলে?
Ans : আলো যখন একটি স্বচ্ছ এবং সমসত্ব মাধ্যম থেকে অন্য কোন মাধ্যমে আপতিত হয়, তখন ওই আলোর কিছু অংশ দ্বিতীয় মাধ্যমের তল থেকে দিক পরিবর্তন করে আবার প্রথম মাধ্যমে ফিরে আসে। আলোর প্রতিফলন বলে।

2) আলোর প্রতিফলনের সূত্র ( laws of reflection) গুলি লেখ?
Ans : i ) আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে প্রতিফলকের উপর অঙ্কিত অভিলম্ব একই সমতলে অবস্থান করে।
ii) আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণ সর্বদা সমান হয়।
3) নিয়মিত প্রতিফলন (Regular reflection) এবং বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ( diffuse reflection) কাকে বলে? চিত্রের সাহায্যে বুঝিয়ে দাও।
Ans :  
•  নিয়মিত প্রতিফলন : কোন মসৃণ সমতল প্রতিফলকে যদি  সমান্তরাল রশ্মীগুচ্ছ আপতিত হয়ে সমান্তরাল রশ্মিগুচ্ছ রূপেই প্রতিফলিত হয় , তবে আলোর এরূপ প্রতিফলনকে নিয়মিত প্রতিফলন বলা হয়।
যেমন - সমতল দর্পন দ্বারা আলোর প্রতিফলন।
•  বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন : কোন অমসৃন প্রতিফলক তলে সমান্তরাল রশ্মিগুচ্ছ আপতিত হলে ওই রশ্মী গুচ্ছ আর সমান্তরাল রশ্মী গুচ্ছ রুপে প্রতিফলিত হয় না, চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরূপ প্রতিফলনকে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন বলে। যেমন -  ঘরের দেওয়াল কর্তৃক আলোর প্রতিফলন ।
3) নিয়মিত প্রতিফলন ও বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন এর মধ্যে পার্থক্য লিখ?
Ans : 
1. নিয়মিত প্রতিফলন এর প্রতিফলক উজ্জ্বল চকচকে দেখায় ।
• বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের প্রতিফলক অনুজ্জ্বল ও অমসৃণ দেখায় ।
2. নিয়মিত প্রতিফলন মসৃণ তলে হয়। 
•  বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন অমসৃণ তলে হয়।
3. নিয়মিত প্রতিফলনে উৎসের  প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
•  বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের উৎসের কোন প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না।
4.  নিয়মিত প্রতিফলন প্রতিফলিত রশ্মি একটি নির্দিষ্ট দিকে ধাবিত হয়।
•  বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন প্রতিফলিত রশ্মি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।


4) সিনেমার পর্দা সাদা ও অমসৃণ হয় কেন?
Ans :  সিনেমার পর্দা সাদা হলে আপতিত আলোর প্রায় সম্পূর্ণ অংশই প্রতিফলিত হয়। যার ফলে সাদা পর্দায় ছবি খুব উজ্জ্বল দেখায়।
• আবার সিনেমার পর্দা অমসৃণ হলে আপতিত আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটে। ফলে প্রতিটি দর্শকের চোখে প্রতিফলিত রশ্মি পৌঁছায়। এর ফলে হলের যে কোনো স্থান থেকে দর্শকরা ছবি দেখতে পায়। তাই সিনেমার পর্দা সাদা ও অমসৃণ করা হয়।
5) আপতিত  রশ্মি এবং প্রতিফলিত রশ্মি কাকে বলে?
Ans : 
6) অভিলম্ব কাকে বলে?
Ans :
7) আপতন কোণ এবং প্রতিফলন কোণ কি?
Ans : 
8) প্রতিবিম্ব ( Image ) কাকে বলে?
Ans :  কোন বিন্দু উৎস থেকে আগত আলোকরশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসৃত হয়ে যদি অন্য কোন বিন্দুতে মিলিত হয় বা অন্য কোন বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তবে ওই দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর প্রতিবিম্ব বলে।
9) সদ ও অসদ প্রতিবিম্ব কাকে বলে?
Ans : কোন বিন্দু উৎস থেকে আগত আলোকরশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসৃত হয়ে যদি অন্য কোন বিন্দুতে মিলিত হয়, তবে ওই দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর সদ্ বিম্ব বলে।
যেমন : উত্তল লেন্স দ্বারা গঠিত প্রতিবিম্ব সদ্ ।
• কোন বিন্দু উৎস থেকে আগত আলোকরশ্মি গুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসৃত হয়ে যদি অন্য কোন বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তবে ওই দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর অসদ্ বিম্ব বলে।
যেমন : সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব অসদ্ হয় ।
10) সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের চিত্রসহ বৈশিষ্ট্য লেখ?
Ans :  
সমতল দর্পণের বৈশিষ্ট্য:

i ) সমতল দর্পণে অসদ্ প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
ii) দর্পণ থেকে বস্তুর দূরত্ব এবং প্রতিবিম্বের দূরত্ব সমান হয়।
iii) প্রতিবিম্বের আকার বস্তুর আকারের সমান হয়।
iv) প্রতিবিম্বের পাশ্বীয় পরিবর্তন ঘটে।
11) সদ্ বিম্ব এবং অসদ্ বিম্বের মধ্যে পার্থক্য লেখ?
Ans :  
i) সদ্ বিম্ব  বস্তুর সাপেক্ষে উল্টো হয়।
• অসদ্ বিম্ব বস্তুর সাপেক্ষেo সোজা হয়।
ii) সদ্ বিম্ব চোখে দেখা যায় এবং পর্দায় ফেলা যায়।
• অসদ্ বিম্ব চোখে দেখা যায় কিন্তু পর্দায় ফেলা যায় না।
iii) সদ্ বিম্বের বাস্তব অস্তিত্ব আছে।
• অসদ্ বিম্বের বাস্তব অস্তিত্ব নেই।
12) অ্যাম্বুলেন্স এর সামনে উল্টো করে "AMBULANCE " লেখা থাকে কেন?
Ans :  সামনের গাড়ির ড্রাইভার তার পাশের দর্পণে পিছনের গাড়ির প্রতিবিম্ব দেখে গাড়ি চালায়।অ্যাম্বুলেন্স করে রোগীকে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় সামনের গাড়ির ড্রাইভার পেছনের গাড়ির উল্টো অ্যাম্বুলেন্স লেখাটি সামনের গাড়ি ড্রাইভারের দর্পণে উল্টো এম্বুলেন্স লেখা টির পার্শ্বীয় পরিবর্তন হয়ে AMBULANCE হিসেবে প্রতিভাত হয়। ফলে সামনের গাড়ি অ্যাম্বুলেন্সকে রাস্তা দিয়ে দেয়।


13) সমতল দর্পণে কি রূপ প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয়?
Ans : অসদ প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয়।
14) একটি আলোক রশ্মী দর্পণের সাথে লম্বভাবে আপতিত হলে প্রতিফলন কোণ কত?
Ans : 0° ।
15) স্বপ্রভ বস্তু এবং অপ্রভ বস্তু কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
Ans : 
• যেসব বস্তু নিজেরা আলো বিকিরণ করে তাদের বলে  স্বপ্রভ বস্তু । যেমন : সূর্য , বৈদ্যুতিক বাতি , মোমবাতির শিখা।
• যেসব বস্তু অন্যের আলোয় আলোকিত হয় তাদের বলে অপ্রভ বস্তু । যেমন :  চাঁদ ।
16) আলোর বিচ্ছুরণ কি?
Ans : সাদা আলো বিশিষ্ট হয়ে বিভিন্ন রঙের আলোতে ভাগ হওয়ার প্রণালীকে  আলোর বিচ্ছুরণ বলে।
17) আলোর বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক দৃষ্টান্ত দাও?
Ans : রামধনু।
18) কি ধরনের তলে নিয়মিত প্রতিফলন হয়?
Ans : মসৃণ , চকচকে এবং সমতলে।
19) পার্শ্বীয় পরিবর্তন কি?
Ans : সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের ক্ষেত্রে বস্তুর বাম দিককে  ডানদিক এবং ডান দিককে  বাম দিক বলে মনে হয়। একে প্রতিবিম্বের পার্শ্বীয় পরিবর্তন বলে।
20) বস্তু কিভাবে দৃশ্যমান হয়?
Ans : কোন বস্তুর উপর আলোক রশ্মি পড়লে ঐ বস্তু থেকে প্রতিফলিত রশ্মি যদি আমাদের চোখে প্রবেশ করে, তাহলে ওই বস্তুটিকে আমরা দেখতে পাই।
21) সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের চিত্র অঙ্কন কর?
Ans : 
22) সামনে বাধা থাকা সত্ত্বেও কোন যন্ত্রের সাহায্যে অন্য বস্তুকে দেখা যায় ?
Ans : পেরিস্কোপ এর সাহায্যে।
23) কোন যন্ত্রে একাধিক দর্পনকে একটা নির্দিষ্ট কোণে রেখে একাধিক প্রতিবিম্ব গঠন করা যায়?
Ans : ক্যালিডোস্কোপ ।
24) দুটি সমতল দর্পণ 45°, 60°, 120° , 180° কোণে আনত রাখলে প্রতিক্ষেত্রে গঠিত প্রতিবিম্ব সংখ্যা কত হবে?
Ans : গঠিত প্রতিবিম্বের সংখ্যা = ( 360/ দর্পণ দুটির মধ্যবর্তী কোণ ) - 1.
সুতরাং দর্পণ দুটির মধ্যবর্তী কোণ 45° হলে প্রতিবিম্বের সংখ্যা হবে 7 .
• দর্পণ দুটির মধ্যবর্তী কোণ 60° হলে প্রতিবিম্বের সংখ্যা হবে 5 .
• দর্পণ দুটির মধ্যবর্তী কোণ 120° হলে প্রতিবিম্বের সংখ্যা হবে 2 .
•  দর্পণ দুটির মধ্যবর্তী কোণ 180° হলে প্রতিবিম্বের সংখ্যা হবে 1 .
25) সিনেমার পর্দা এবং সমতল দর্পণে আলোর প্রতিফলন হয়?
Ans : 
• সিনেমার পর্দা : বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন। এবং 
• সমতল দর্পণ : নিয়মিত প্রতিফলন।
26) সাদা আলো বা সূর্যের আলো কয়টি বর্ণের মিশ্রণ?
Ans : সাতটি বর্ণের মিশ্রণ।
27) একাধিক প্রতিবিম্ব কিভাবে গঠন করা যায়?
Ans : পরস্পর কোন কোণে আনত দুটি দর্পণে প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
28) বর্ণালী কি?
Ans : প্রিজমের মধ্য দিয়ে প্রতিসৃত সাদা আলো বিভিন্ন বর্ণের বিভক্ত হয়ে পড়ে, আলোর এই পটিকে বর্ণালী বলে।
29) প্রিজমের মধ্য দিয়ে সাদা আলো যাওয়ার সময় কোন বর্ণের আলোর উপরে থাকে এবং কোন বর্ণের আলোর নিচে থাকে?
Ans : উপরে বর্ণ লাল এবং নিচের বর্ণ বেগুনি।
30) একটি মানুষের চোখের চিত্র এঁকে বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত কর?
Ans : NCERT BOOK PAGE 194.
31) মানুষের চোখের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি কি কি?
Ans : কর্নিয়া , আইরিশ, তারারন্ধ্র, লেন্স , রেটিনা এবং অপটিক স্নায়ু।
32) কর্নিয়া কি ? এর কাজ লেখ?
Ans : চোখের বাইরের সাদা, শক্ত , ঘন ও স্বচ্ছ সামনের অংশকে কর্নিয়া বলে।
• কাজ :  চোখের ভেতরের অংশকে বাইরের কোন দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে।
33) কর্নিয়ার পিছনে কালো পেশির কাঠামোকে কি বলে?
Ans : আইরিশ ( Iris )।
34) আইরিশ এর কাজ কি?
Ans : আইরিশ চোখে আলো প্রবেশের পরিমানকে নিয়ন্ত্রণ করে।
35) কোন ছিদ্রের মধ্য দিয়ে চোখে আলো প্রবেশ করে?
Ans : পিউপিল বা তারারন্ধ্র।
36) তারা রন্ধ্রের  আকার কিসের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়?
Ans : আইরিশ দ্বারা ।
37) কোন ব্যক্তির চোখের রং ওই ব্যক্তির চোখের কোন অংশের রং কে বোঝায়?
Ans : আইরিশের রং কে  বুঝায়।
38) চোখের লেন্স এর কাজ কি?
Ans: আমাদের চোখে এসে পড়া আলোকে লেন্স কেন্দ্রীভূত করে ।
39) রেটিনা কি? এর কাজ লেখ?
Ans : অক্ষিগোলকের পিছনের দিকের ভিতরের স্তরটিকে রেটিনা বলে ।
• কাজ : বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠনে সাহায্য করে।
40) কোন স্নায়ুর মাধ্যমে রেটিনায় গঠিত প্রতিবিম্ব মস্তিষ্কে পাঠায়?
Ans : অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে।
41) রেটিনায় অবস্থিত আলোক সুবেদী কোষ গুলি কি কি?
Ans : রেটিনায় অবস্থিত আলোক সুবেদী কোষ দুটি। যেমন : রড কোষ এবং কোণ কোষ।
42) রড কোষ এবং কোণ কোষ এর কাজ লেখ?
Ans : 
• রড কোষ : অনুজ্জ্বল আলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়।
• কোণ কোষ: উজ্জ্বল আলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়।
43) কুকুর, বিড়াল রাতে ভালো দেখতে পায় কেন?
Ans : কুকুর, বিড়ালের চোখে রড কোষের সংখ্যা বেশি থাকার কারণে এরা রাতে ভালো দেখতে পায়।
44) অন্ধ বিন্দু কাকে বলে?
Ans : রেটিনা এবং অপটিক স্নায়ুর মিলনস্থলে কোন সংবেদনশীল কোষ থাকে না। যার ফলে এখানে কোন প্রতিবিম্ব তৈরি হয় না। একে অন্ধবিন্দু বলে।
45) রেটিনায় প্রতিবিম্বে রেশ কতক্ষণ পর্যন্ত থেকে যায়?
Ans : 1/16 সেকেন্ড পর্যন্ত থেকে যায়।
46) আলোর কোন ধর্মকে কাজে লাগিয়ে পেরিস্কোপ তৈরি করা হয়?
Ans : আলোর প্রতিফলন ধর্ম কে কাজে লাগিয়ে।
47) রেটিনার প্রতিবিম্বকে কখন চলমান মনে হবে?
Ans : কোন স্থির প্রতিবিম্ব যদি সেকেন্ডের 16 টির বেশি হারে চোখে পড়ে তবে ঐ প্রতিবিম্বকে চলমান বলে মনে হয়।
48) মানুষের দৃষ্টিকোণ কত?
Ans : 180°
49) চলমান চিত্রে চোখের সামনে দিয়ে সেকেন্ডে কয়টি চিত্র চালানো হয়?
Ans : 24 টি।
50) স্বাভাবিক চোখের স্পষ্ট দর্শনের নূন্যতম দূরত্ব কত?
Ans : 25 সেমি।
51) মানুষের চোখের কয়েকটি ত্রুটির  নাম কর?
Ans : স্বল্প দৃষ্টি, দীর্ঘ দৃষ্টি , ক্ষীণ দৃষ্টি।
52) স্বল্প দৃষ্টি বা হ্রস্বদৃষ্টি কি? এর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব?
Ans : চোখ যদি কাছের জিনিস দেখতে পেলেও দূরের জিনিস স্পষ্ট দেখতে না পায় তাহলে চোখের ওই ত্রুটিকে মাইয়োপিয়া বলা হয়।
• উপযুক্ত ফোকাস দৈর্ঘ্যের অবতল লেন্স যুক্ত চশমা ব্যবহার করলে স্বল্প দৃষ্টি ত্রুটি দূর করা যায়।
53) দীর্ঘ দৃষ্টি বা হাইপারমেট্রোপিয়া কি? এর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব?
Ans : চোখ যদি দূরের জিনিস দেখতে পেলেও কাছের জিনিস স্পষ্ট দেখতে না পায় তাহলে চোখের ওই ত্রুটিকে হাইপারমেট্রোপিয়া বলা হয়।
• উপযুক্ত ফোকাস দৈর্ঘ্যের উত্তল লেন্স যুক্ত চশমা ব্যবহার করলে দীর্ঘ দৃষ্টি ত্রুটি দূর করা যায়।
54) কিভাবে তোমার চোখের যত্ন নেবে ___তা লেখ?
Ans : NCERT 197 Page.
55) চোখ ভালো রাখতে বা যত্ন নিতে কি রকম খাদ্যাভাস প্রয়োজন? 
অথবা,      চোখের যত্ন নেওয়ার ভূমিকায় ভিটামিন A জাতীয় খাদ্যের ভূমিকা লেখ?
Ans : NCERT Book 197 Page.
56) কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়?
Ans : ভিটামিন A .
57) ভিটামিন A এর উদ্ভিদ এবং প্রাণিজ উৎস লিখ?
Ans : NCERT Book 197 Page.
58) কোন পদ্ধতিতে দৃষ্টিহীন মানুষেরা পড়তে ও লিখতে পারে?
Ans : ব্রেইল পদ্ধতিতে।
59) কোন কোন উপকরণ দৃষ্টিহীন মানুষদের ইন্দ্রিয়গুলোকে সক্রিয় এবং তীক্ষ্ণ করে তোলে?
Ans : শ্রবণ সংক্রান্ত উপকরণ, ইলেকট্রনিক উপকরণ , ব্রেইলী রাইটার শ্লেট এবং স্টাইলাস, কথা বলা ক্যালকুলেটর, বাইফোকাল লেন্স, বিবর্ধক কাচ , টেলিস্কোপ জাতীয়করণ ইত্যাদি।
60) "The story of my life" এ বইটি কে, কত সালে লিখেন?
Ans : হেলেন.এ.কেলার, 1903 সালে।

No comments

Theme images by mammamaart. Powered by Blogger.